ই-মেইল এ আপডেট পেতে

We'll not spam mate! We promise.

সোমবার, ১৫ জুন, ২০১৫

Android এ গান শুনুন lyrics সহ

সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শুরু করছি।
আমরা অনেকে English গান শুনি। সেগুলোর অর্থ প্রায় আমরা বুঝি না। কেমন হবে যদি আমরা গানের সাথে সাথে lyrics ও শুনি। কিন্তু default player এ তা সাপোর্ট করে না। তাই আমি আজকে পরিচয় করে দেব এমন এক player এর সাথে যার সাহায্যে আপনি lyrics সহ গান শুনতে পারবেন। এর নাম হল TTpod .
নিচের screen shot দেখুন।
TT 1

এটিতে lyrics add করা খুব সোজা, এটি অপেন করুন। প্রথমে মেনুবার থেকে scan media তে click করে একটি scan করুন। যেকোনো একটি English গান বাজান। তারপর নেট on করুন। ব্যস কাজ শেষ গানের lyrics automatically ডাউনলোড হবে।
ম্যানুয়ালি ও আপনি lyrics ডাউনলোড করতে পারবেন।
প্রথমে screen একটি touch করুন। নিচের মত একটি মেনুবার আসবে।
tt 2

তারপর lyrics এ click করুন।
আপনার গানের টাইটেল আর আর্টিস্ট এর নাম লিখে সার্চ করুন।
tt 3

এখন উপভোগ করুণ গানের সাথে lyrics. গানের আর্টিস্ট এর পিকচারও ঐ মেনু থেকে ম্যানুয়ালি সিলেক্ট করতো পারবেন।
এটাতে থিমও পরিবর্তন করতে পারবেন। নিজের ছবিও থিম হিসেবে রাখতে পারবেন। যেমনটি আমি রেখেছি।
tt 4

ডাউনলোড লিংক apk4fun
অথবা গুগল প্লে স্টোর থেকেও ডাউনলোড করতে পারবেন। আজ আর নয়। আগামীতে যাতে আরও সুন্দর টিউন করতে পারি। এই প্রত্যাশা।

রবিবার, ৭ জুন, ২০১৫

এই নিন DSLR pro.apk আর আপনার অ্যানড্রয়েড ফোনকে বানিয়ে ফেলুন সত্যিকারের DSLR camera এবং ছবি তুলুন অবজেক্ট এর ব্যাকগ্রাউন্ড ঝাপসা করে। সাথে পাচ্ছেন DSLR এর প্রিমিয়াম ফিচার

আসছালামু আলাইকুম। আসা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালই আছেন। যাদের আমার মত ফটোগ্রাফির একটু একটু সখ আছে, কিন্তু সখের DSLR camera নেই তাদের জন্য আজকের এই টিউন। কিছু দিন আগে আমি গুগল মামাকে জিজ্ঞাসা করলাম অ্যানড্রয়েডের জন্য এরকম কোন অ্যাপ আছে নাকি যেটা দিয়ে DSLR এর মত ফটো তোলা যাবে! তো সার্চ রেজাল্টে গুগল মামা অনেক অ্যাপ হাজির করলেন। প্রায় দশটির মত অ্যাপ ডাউনলোড করে পরীক্ষা চালাতে থাকলাম কোনটি ভাল। তো আমার কাছে DSLR camera pro.apk অ্যাপটা সব থেকে বেশি ভাল মনে হয়েছে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। প্রথমেই চলুন দেখে নেয়া যাক কি কি সুবিধা থাকছে এই অ্যাপে!! 


• two-state shutter button - press to focus, release to take a shot
• moveable viewfinder - to set focus-area anywhere you want
• live histogram
• exposure compensation
• geotagging
• flash mode - auto, on, off, torch
• light metering mode - matrix, center-weighted, spot
• autofocus mode - single, continuous, face-detection etc.
• white balance
• ISO
• drive mode: single, burst, timer etc.
• scenes - portrait, landscape etc.
• color effects
• grids: rule of thirds, golden ratio etc.
• volume keys as shutter buttons
• front-facing camera support
DSLR pro.apk দিয়ে তোলা ছবি
তবে কিছু ফিচার আছে যেগুলা আপনের ফোনের হার্ডওয়্যারের ওপর নির্ভর করবে। মানে আপনের ফোনটি যত ভাল হবে অ্যাপটি তত ভাল পারফর্ম করবে।
অ্যাপটি কিন্তু আপনাকে 3.02 $ (৳ ২৩৫) দিয়ে কিনে নিতে হবে :mrgreen: । কিন্তু আমি আপনাকে দিচ্ছি কোন টাকা ছাড়াই ডাউনলোড করার ডাইরেক্ট লিংক:lol:
অ্যাপটি ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন। :-P
https://www.dropbox.com/s/3li001c4g29vsq1/DSLR_Camera_Pro_v2_8_4.apk?dl=0

মঙ্গলবার, ২ জুন, ২০১৫

Mad Max: Fury Road (Review) একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা


বর্তমান সময়ে একশান জনরা অনেকটা উপহাসের পর্যায়ে পড়ে গিয়েছে। নতুন কোন একশান মুভির ট্রেলার কিংবা ব্লুরে রিলিজ পেলে সবাই একরকম ধরেই নেয় বাজে অভিনয়, বাজে ডিরেক্টিং, সিজিআই এর অপব্যাবহার আর বড়জোর মিডিওকোর প্লটের কোন ডিসাস্টার হতে যাচ্ছে। এই চিন্তা ধারাকে চ্যালেঞ্জ করেই হয়ত জর্জ মিলার তার ম্যাড ম্যাক্স সিরিজের চতুর্থ কিস্তি ফিউরি রোড এর কাজ শুরু করেন। তাঁর পরিচালনায় ১৯৭৯ সালে মুক্তি পায় প্রথম ম্যাড ম্যাক্স মুভিটি যেটি দারুণ একটি রিভেঞ্জ মুভি। দু বছর পর ১৯৮১ সালে ম্যাড ম্যাক্সঃ রোড ওয়ারিয়র মুক্তি পায় যেটি মূলত পোস্ট এপোক্যালিপ্টিক একশান জনরার জন্ম দেয়। রোড ওয়ারিয়র মুক্তির পর সমালোচক ও দর্শক মহলে দারুণ সাড়া ফেলে দেয়। এখন পর্যন্ত মুভিটির ওয়াচেবিলিটি কমে নি বরং বর্তমান সময়ের অনেক একশান মুভিও ওই মুভির ধারে কাছে নেই। এই সিরিজের শেষ মুভি ম্যাড ম্যাক্সঃ বিয়ন্ড থান্ডারডোম এর মুক্তির প্রায় ৩০ বছর পর মুক্তি পেল এই মুভিটি। বর্তমান সময়ের রিসোর্স, মেগা বাজেট(১৫০ মিঃ ডলার) আর অসাধারণ স্টান্ট কোঅরডিনেটর এর সুবাদে তিনি ফিউরি রোডে যা করে দেখালেন তা চলচ্চিত্র ইতিহাসে একটি একশান ক্লাসিক হিসেবে যুগ যুগ ধরে স্মৃত হবে এটি নির্দ্বিধায় বলা যায়।
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
মুভির প্লট 
একেবারেই সোজাসাপ্টা মনে হলেও এর ডেপথ বর্ণনা করতে গেলে আমার আর রিভিউ লিখা হবে না। অদূর ভবিষ্যতে পৃথিবীতে পারমাণবিক যুদ্ধ আর দুর্যোগে প্রকৃতি প্রায় বিলীন হওয়ার পথে। পুরো পৃথিবী যেন বিশাল এক মরুভূমি। মানুষ এবং পশুপাখি মিউটেটেড হয়ে তাদের আকৃতি এবং প্রকৃতিতে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। এই অবস্থায় এলাকাভিত্তিক কিছু লর্ড যারা পানি আর জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ করে তারাই সেই এলাকার সর্বময় কর্তা। এমনি একজন “ইম্মরটান জো”। সে নিজেকে তার অসুসারিদের কাছে দেবতাতুল্য মনে করে। সে তাদেরকে নিয়ে একটা কাল্ট গঠন করেছে। এখানকার শিশু/বালকদের সে ছোটবেলা থেকেই নানা কুসংস্কার এর মাধ্যমে ব্রেইনওয়াশ করে যে তার সেবা এবং তার জন্য যুদ্ধে জীবন দান করলেই বাকী সময় তারা স্বর্গসুখ লাভ করবে! আর এরা যুবকে পরিণত হলে এদেরকে বলা হয় ওয়ারবয়। এদের অনেকেই নন মিউটেটেড ব্রিডারস (ওয়াইভস) দের সন্তান যাদেরকে ইম্মরটান জো বিভিন্ন যায়গা থেকে কিডন্যাপ করে নিজের স্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করে। সে এদেরকে নিজের প্রোপার্টি(থিংস) হিসেবে তার যা খুশি তাই করে। এদিকে ম্যাক্স রকাট্যান্সকি(টম হার্ডি) ইম্মরটান জো এর একটি স্কাউটের হাতে ধরা পড়ে। জো তাকে তার একজন অসুস্থ ওয়ারবয় নাক্স(নিকোলাস হল্ট) এর ব্লাড ব্যাগ হিসেবে ব্যাবহারের আদেশ দেয়। কিন্তু এদিকে ইম্পেরেটর ফিউরিওসা(শার্ল‌িজ থেরন) ওয়াইভসদেরকে তাদের দুর্দশা থেকে মুক্তি দেবার জন্য জো এর সবচেয়ে শক্তিশালী ওয়াররিগ নিয়ে পালিয়ে যায়। এটি জানতে পেরে জো তার সব ওয়ারবয়দেরকে নিয়ে ফিউরিওসাকে তাড়া করতে শুরু করে।

মুভিটির প্রাধান স্টার হচ্ছেন জর্জ মিলার! পুরো মুভিতে তাঁর অসাধারণ পারদর্শিতা আর অভিজ্ঞতার ছাপ বিদ্যমান। মুভির প্রথম শট থেকে শুরু করে শেষ শটটি পর্যন্ত প্রত্যেকটা সিন যেন ক্যনভাসে আঁকা। ওয়াইড এঙ্গেল, থ্রি সিক্সটি, ট্র্যাকিং আর টপ ভিউ সিনেমাটোগ্রাফিতে মনে হচ্ছিল আমি এই ঘটনার একেবারে কেন্দ্রে বসে আছি। একটা জায়গায়ও আমি ক্যামারা শেকিনেস বুঝতে পারি নি। জর্জ মুভিটির সিনেমাটোগ্রাফির জন্য অস্কার উইনার জন সিল কে অবসর থেকে ফেরত আনেন! মুভিটা পুরোপুরই ফিজিকাল ইম্পেক্ট ফেলবে দর্শকের উপর যদি তিনি মুভিটি সিনেমাহলে দেখেন। প্রত্যেকটা একশান সিকোয়েন্স শেষে হাফ ছাড়ার আগেই আরেকটি একশান সিন শুরু হয়ে যাবে। মুভিটি রোড ওয়ারিয়রের এপোক্যালিপ্টিক চেইস স্টাইলে করা। ৯০% মুভিই রাস্তায়। তাই বলে এটা ভাবা ভুল যে এতে ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট এর ঘাটতি ছিল। প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার সম্বন্ধে দর্শকে পরিষ্কার ধারণা হবে যদিওবা মুভিটিতে তেমন বেশি ডায়লগ নেই। ক্যারেক্টার গুলোর জন্য দর্শকের ভালবাসা আর ঘৃণা জন্মাবে এমনভাবে যে প্রত্যেকটা সিনে আপনি প্রার্থনা করবেন যেন কোন অঘটন না ঘটে কিংবা এই শয়তানটা যেন এখনই মারা যায়। অথচ মুভিটা প্রায় ডায়লগশুন্য। অনেকে এই স্টাইল কে “মিনিমালিস্ট” এপ্রোচ বলছেন যেটিতে ডায়লগ একেবারেই কম কিন্তু সিন ডিটেইলস অনেক বেশি। এব্যাপারে জর্জ মিলার এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “আরেকটা ব্যাপার যেটি আমি করতে চেয়েছি গল্পটি খুব অল্প ভাষায় বলতে। এটি এমন একটি পৃথিবী  (পোস্ট এপোক্যালিপ্টিক) যেখানে মানুষ খুব কম কথা বলে। আর আমি একটা ব্যাপক পরিধির চেস দেখাতে চেয়েছি যেখানে দর্শক রাস্তাতেই ক্যারেক্টারদের সাথে পরিচিত হতে পারবে।” ব্যাপারটা একশান জনরায় একেবারে ফ্রেশ এপ্রোচ।
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
মুভিটির প্রধান প্রটাগনিস্ট হচ্ছে ফিউরিওসা। আর শার্ল‌িজ থেরন এই ক্যারেক্টারটিতে পুরো ফাটিয়ে দিয়েছেন! চুল কাটেন, মুখে কালো দাগ লাগান আর যাই করেন না কেন তাঁর এট্রাক্টিভনেস এক ফোঁটাও কমে নি। তাঁর অভিনয়, মোটিভেশান আর একশান সবকিছুতেই পারফেকশন ছিল। ম্যাক্স এর সাথে টেক্কা দেয়ার মত শারীরিক এবং মানসিক শক্তি দুটোই ছিল ফিউরিওসার। তাঁর উদ্দেশ্য এই অসহায় মেয়েদেরকে নিরাপদ কোন স্থানে নিয়ে যাওয়া। এবং এটি করতে সে সব কিছুর মোকাবেলা করতে প্রস্তুত। মুভিটা দেখে মনে হবে এটা ফিউরিওসা ভার্সেস দ্যা ওয়ার্ল্ড। মুভির শুরু থেকেই তার বাম হাতে একটা ম্যাটালিক হাত লাগানো। যেটি ক্যারেক্টারটিকে আরও ব্যাডএস করে তোলে। শার্ল‌িজ থেরন ক্যারেক্টারটিকে এত সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে আমি এই ক্যারেক্টারে আর কাউকে এই মুহূর্তে চিন্তা করতে পারছি না। ম্যাড ম্যাক্স মুভিগুলো সব আলাদা আলাদা গল্প। একটার সাথে অন্যটার গল্পের রিলেশান নেই দুই একটা বিটস এন্ড পিসেস ছাড়া। তাই জানি না সামনের কোন মুভিতে ফিউরিওসাকে দেখতে পাব কিনা। কিন্তু আমি চাই তার অরিজিন কিংবা ফিউরিওসাকে নিয়ে কোন একটা আলাদা এপিসোড হোক।
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
ম্যাক্স রকাটান্সকি হিসেবে টম হার্ডি ভাল কাজ করেছেন তবে এখনও আমার প্রিয় ম্যাক্স মেল গিবসন। টম মুভির প্রায় প্রথম অর্ধেকে মুখে মাস্ক পরেই ছিল! পরবর্তীতে মাস্ক খোলা অবস্থায়ও খুব একটা ডায়লগ ছিল না। এর যথেষ্ট লজিকাল কারণও আছে। সে একজন লোনার। এই অবস্থায় সে বছরের পর বছর কথা না বলেও থাকে। আর যখন ম্যাক্স কথা বলছিল সেটি দারুণভাবে করেছে টম। ম্যাক্স সবসময় অন্য লোকজনের ঝামেলার মধ্যে নিজে জড়িয়ে যায়। এখানেও ঠিক তাই ঘটেছে। সে এই পরিস্থিতি থেকে নিজেকে কীভাবে উদ্ধার করবে সেটি পুরোপুরি নির্ভর করবে তার ইম্প্রোভাইজেশানের উপর। অন্যান্য ম্যাড ম্যাক্স মুভিতে ফিউরিওসা লেভেলের কোন ক্যারেক্টার না থাকাতে আমরা ম্যাড ম্যাক্স মুভি মূলত দেখেছি ওয়ান ম্যান শো হিসেবে। কিন্তু এই মুভিটি ব্যাতিক্রম। তাই পুরো মুভিতে ম্যাক্স এর রাজত্ব আশা করাটাও বোকামি। আগের ম্যাক্স এর স্ন্যাপি ডায়লগ গুলো মিস করেছি তবে এখানেও ম্যাক্স বেশ হিউমেরাস। সবকিছু মিলিয়ে টম হার্ডি বেশ ভাল কাজই করেছেন। আশা করছি পরের মুভিতে আরও ভাল করবেন।
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
নিকোলাস হল্টের নাক্স ক্যারেক্টারটি আমাকে বিস্মিত করে। আমি মোটেও এই ক্যারেক্টারকে এত বড় করে চিন্তা করে নি। নিকোলাস হল্ট নাক্স ক্যারেক্টারটিতে সিমপ্লি ফ্যান্টাস্টিক কাজ করেছে! ওকে দেখে তো একে চেনার উপায় নেই তার উপর সে পুরো ক্যারেক্টারটিতে হারিয়ে গেছে। হ্যাটস অফ। ইম্মরটান জো এর প্রতি তার ডেডিকেশন দেখে দর্শক বিস্মিত হতে বাধ্য।
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
আর ইম্মরটান জো ক্যারেক্টারটি করেন Hugh Keays-Byrne। মজার ব্যাপার হচ্ছে ফার্স্ট ম্যাড ম্যাক্স এর প্রধান ভিলেইন টো-কাটার ক্যারেক্টারটিও ইনিই করেন। যারা ম্যাড ম্যাক্স ১ দেখেছেন তারা তো জানেনই টো কাটার আর ইম্মরটান একই লোক না। হিউ দারুণ কাজ করেছেন এই মুভিতেও। আল্টিমেট ইভিল মাদার ডাকিং ক্যারেক্টারের রুপায়ন বলব তাকে। যে কিনা তার সবকিছুর বিনিময়ে হলেও তার ওয়াইভস দেরকে ফিরিয়ে আনবে!
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
আরেকটি ক্যারেক্টার যাকে নিয়ে কিছু না বললেই নয় সেটি হচ্ছে ডুফ ওয়ারিয়র!! এই মুভিতে মানুষের সভ্যতার আবার আদিকালের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার একটা আভাস আছে। যেমন স্পিয়ারের(মোডিফাইড) এর ব্যাবহার। এছাড়া আরেকটা বড় ইঙ্গিত হচ্ছে যুদ্ধে আগে যেমন বাদ্যযন্ত্রের প্রচুর ব্যাবহার হত সেটি। এই মুভিতে একটা বিশাল ট্রাক ডেডিকেটেড থাকে শুধুমাত্র এই ডুফ ওয়ারিয়র আর ড্রামারদের জন্য। ডুফ ওয়ারিয়র তার ইলেট্রিক গিটারে স্ট্রামিং করলেই আগুনের স্ফুলিংগ বের হয় এর মাথা থেকে। সিমপ্লি অসাধারণ একটা সংযুক্তি মুভিটিতে!
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)
মুভির স্কোর ভাল তবে অসাধারণ লাগে নি। জাঙ্কি এক্স এল এর কাজে ক্রিয়েটিভিটি ছিল তবে কিছু কিছু একশান সিনে সাউন্ডটা ফিল করছিলাম না। এমনিতে সাইলেন্ট মোমেন্টগুলোতে সাউন্ডের ইন্টারাপশান থাকলে হয়ত খারাপ লাগত। তবে সাউন্ড আমার কাছে মনে হয়েছে আরও ভাল হতে পারত।

আমি একশান জনরার একজন হার্ড কোর ফ্যান। ৮০/৯০ দশকে একশান মুভিগুলোকে মানুষ সিরিয়াসলি নিত। এখন একশান মুভিগুলোকে কেউ সিরিয়াসলি নেয় না। কারণ একটাই একই প্লট, একই সিজিয়াই, একই একশান! ম্যাড ম্যাক্সঃ ফিউরি রোড একশান জনরার মুভি লাভারজদের জন্য একটা আশার সংকেত। জর্জ মিলারের কাছ থেকে যদি তরুণ ডিরেক্টাররা কিছু শেখেন! যারা ভাবেন যে প্র্যাক্টিকাল ইফেক্ট আর সিজিআই ইফেক্টের তেমন কোন তফাৎ নেই তাদের মুখ ম্যাড ম্যাক্সঃ ফিউরি রোড বন্ধ করে দিয়ছে। এটা হতে পারে প্র্যাক্টিকাল ইফেক্টের ব্যাবহারের একটা রেভুলুশন। প্র্যাক্টিকাল ইফেক্ট যেটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে সেটি আবার আশার আলো দেখছে। কিছু কিছু সময়ে “লেস ইজ বেটার “। ম্যাড ম্যাক্স এর ডায়লগ আর গল্পের ক্ষেত্রে এই কথাটি প্রযোজ্য।

ম্যাড ম্যাক্স আমার কাছে এখন পর্যন্ত দেখা সেরা একশান মুভি, সেরা পোস্ট এপোক্যালিপ্টিক মুভি। আমি জানিনা এর সিকুয়েল কীভাবে এই মুভিকে টপকাবে। সে যাই হোক আমি চাই আরও অনেক ম্যাড ম্যাক্স আসুক। যতদিন জর্জ মিলার এই প্রোপার্টির সাথে এটাচড থাকবেন ততদিন আমার বিশ্বাস ম্যাড ম্যাক্স দেখে আমাদের নিরাশ হওয়ার সুযোগ নেই।
রিভিয়ার রেটিংঃ ৫/৫
Mad Max: Fury Road (2015)
Mad Max: Fury Road(Review), একশান জনরায় আরেকটি নতুন মাত্রা (স্পয়লার ফ্রি)Rating: N/A/10 (N/A votes)
Director: George Miller
Writer: George Miller, Brendan McCarthy, Nick Lathouris
Stars: Tom Hardy, Charlize Theron, Nicholas Hoult, Rosie Huntington-Whiteley
Runtime: 120 min
Rated: R
Genre: Action, Adventure, Thriller
Released: 15 May 2015
Plot: In a stark desert landscape where humanity is broken, two rebels just might be able to restore order: Max, a man of action and of few words, and Furiosa, a woman of action who is looking to make it back to her childhood homeland.

সোমবার, ১ জুন, ২০১৫

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নতুন নিয়ম


একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা কোন কলেজে ভর্তি হবে—তা নির্ধারণ করবে শিক্ষা বোর্ড। অনলাইনে শিক্ষার্থীর আবেদনের পছন্দক্রম থেকে একটি কলেজ নির্ধারণ করা হবে; যেখানে শিক্ষার্থীকে ভর্তি হতে হবে। আর ভর্তির পুরো কাজটি হবে অনলাইনে। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তি সামনে রেখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং আন্তশিক্ষা বোর্ডগুলো। তবে এবারও ভর্তির মূল যোগ্যতা হবে আগের মতোই এসএসসির ফল।

আগে যেভাবে আবেদন করা হতো:এত দিন একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য টেলিটকের খুদে বার্তায় আবেদন করা হতো। প্রতিটি কলেজের জন্য আলাদাভাবে আবেদন করতে হতো। একজন শিক্ষার্থী তার ইচ্ছা অনুযায়ী আবেদন করতে পারত। তবে প্রতিটি আবেদনের জন্যই টেলিটকের মাধ্যমে ১২০ টাকা দিতে হতো।

নতুন নিয়মে যেভাবে আবেদন করতে হবে:আন্তশিক্ষা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নতুন ভর্তি প্রক্রিয়ার কাজটি করবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। নতুন নিয়ম অনুযায়ী একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী বোর্ডের নির্ধারণ করা ওয়েবসাইটে অনলাইনে আবেদন করবে। আবেদনে পছন্দক্রম অনুযায়ী সর্বোচ্চ পাঁচটি কলেজের নাম দেওয়া যাবে। এ জন্য ১৫০ টাকা দিতে হবে। এরপর কলেজগুলোর আসন ও যোগ্যতা অনুযায়ী তারা (বোর্ড) আবেদনকারীদের এসএসসির ফল যাচাই করে পছন্দক্রম অনুযায়ী ভর্তির জন্য একটি কলেজ নির্ধারণ করে দেবে। তবে শিক্ষার্থীকে একটি নির্দিষ্ট সময় দিয়ে পছন্দক্রম পরিবর্তনেরও সুযোগ রাখা হচ্ছে। এরপর সংশ্লিষ্ট কলেজে গিয়ে শুধু টাকা জমা দিলেই একজন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে। বিষয়টি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সঙ্গে মিল আছে।

আবেদনের সময়সীমা:
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ৬ জুন। চলবে ১৮ জুন পর্যন্ত। আর ফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন। আন্তশিক্ষা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই আবেদন করতে হবে। পাশাপাশি আগের মতো টেলিটকেও খুদেবার্তা পাঠিয়ে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে এ জন্য প্রতি আবেদনের (প্রতি কলেজের জন্য এক আবেদন) জন্য ১২০ টাকা দিতে হবে। আর অনলাইনে এক আবেদনেই পাঁচটি কলেজের নাম পছন্দক্রম অনুযায়ী দেওয়া যাবে। ফি ১৫০ টাকা। কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-সবার জন্যই একই নিয়মে আবেদন করতে হবে।

পুরনো নিয়মও চালু থাকবে:
তবে বিকল্প উপায়ও রাখা হয়েছে কারণ বিষয়টি যেহেতু নতুন, তাই আগের মতো টেলিটকের মাধ্যমে খুদে বার্তা পাঠিয়েও আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের প্রতি কলেজের জন্য ১২০ টাকা করে দিতে হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বেশি খরচ হবে। অর্থাৎ শিক্ষার্থী যদি খুদে বার্তায় পাঁচটি কলেজে আবেদন করে, তাহলে তাকে ৬০০ টাকা দিতে হবে। আর অনলাইনে করলে ১৫০ টাকা দিয়েই সেটা সম্ভব। আগামী বছর থেকে খুদে বার্তার মাধ্যমে আবেদনের ব্যবস্থা থাকবে না, তখন সবকিছু হবে অনলাইনে।

দূরদূরান্ত ও মফস্বল এলাকার কথা বিবেচনা করে এবারও বিকল্প হিসেবে খুদে বার্তার মাধ্যমে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম আবেদনটিই প্রথম পছন্দক্রম, দ্বিতীয় আবেদনটি দ্বিতীয় পছন্দক্রম—এভাবে বাকিগুলোরও হিসাব ধরা হবে।

একজন শিক্ষার্থী আবেদন করা পাঁচটি কলেজের কোনোটিতেই ভর্তির যোগ্য হলো না, সে ক্ষেত্রে অন্য কলেজে ভর্তি হবে। কারণ, অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, একজন শিক্ষার্থী একসঙ্গে বেশি কলেজে আবেদন করে না। এ ছাড়া আসনও পর্যাপ্ত রয়েছে। যেমন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীন একাদশ শ্রেণিতে মোট আসন আছে সাড়ে চার লাখ। বিপরীতে পরীক্ষা দিয়েছে প্রায় সাড়ে তিন লাখ। ফলে সমস্যা হবে না।

সকল মুসলিম ভাই, বোনদের জন্য অগ্রিম মাহে রমজান (২০১৫) ক্যালেন্ডার

পরম করুণাময় মহান আল্লাহর নামে, রমজান মাস খুবই নিকটে, সবাইকে অগ্রিম মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। পবিত্র রমজানের সিয়াম সাধনায় সিগ্ধ হোক সকলের দেহ ও মন। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে পবিত্র রমজানের সংযম শিক্ষা আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কাজে প্রয়োগ করার তাওফীক দিন। আমিন।
সবাইকে শুভেচ্ছা হিসেবে দিলাম মাহে রমজানের সেহরী ও ইফতারের ক্যালেন্ডার ২০১৫। শেয়ার করে অন্য ভাই বোনদেরও জানিয়ে দিন। সময়সূচীর ছবিটি আপনার পিসি বা ল্যাপটপের ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবেও রাখতে পারেন ,চন্দ্র হিসেবে জুন মাসের ১৮ তম দিন থেকে রোজা শুরু হতে পারে। (চাঁদ উঠার উপর নির্ভর করবে) তাই আমাদের সকলেরই রমজানের ক্যালেন্ডারটি খুবই জরুরী।ক্যালেন্ডারটি সংগ্রহ করা হলে শেয়ার করতে ভূলবেন না। আপনারা চাইলেই নিচের লিঙ্কগুলো থেকে আপনাদের কপিটি সংগ্রহ করতে পারেন। ডাউনলোড লিঙ্ক এ কোন প্রবলেম হলে কমেন্ট এ জানাবেন।



উচ্চ কোয়ালিটি:


মধ্যম কোয়ালিটি:

সকল পোষ্টের আপডেট পেতে ফেসবুক পেজ এ লাইক দিন- টেক জার্নাল বাংলাদেশ

বাংলাদেশ বনাম ভারত ক্রিকেট সিরিজ (২০১৫) ফিকচার / সময়সূচি / শিডিউল


আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি আপনাদের দোয়া আর আল্লাহর রহমতে ভাল ই আছি, আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন আমি "ক্যারিয়ার গড়ুন ইউটিউব এর মাধ্যমে, বাংলা টিউটোরিয়াল" নামে একটি টিউটোরিয়াল সিরিজ শুরু করেছি,
যারা মিস করেছেন, তারা এখনি দেখে নিন, কালকে ই আপনারা এই টিউটোরিয়াল সিরিজের ২য় টিউটোরিয়াল, ক্যারিয়ার গড়ুন ইউটিউব এর মাধ্যমে, বাংলা টিউটোরিয়াল [পর্ব-২] ভিডিও আপলোড করার পদ্ধতি  + কিছু বেসিক,

ভারত ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরসূচী চূড়ান্ত হয়েছে।
ভারতের সাথে বাংলাদেশের এই সিরিজ শুরু হবে আগামী ১২ই জুন থেকে। ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেষ্ট দিয়ে শুরু হবে এই সিরিজ। এখন পর্যন্ত এটাই চূড়ান্ত সূচী বলে জানা গেছে।  ১২ ই জুন সিরিজ শুরু হলেও ভারতীয় খেলোয়াররা বাংলাদেশে আসবে ৭ ই জুন।


শিডিউল টি ইমেজ হিসাবে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

রবিবার, ৩১ মে, ২০১৫

মেমোরি কার্ড কেনার পূর্বে অবশ্যই কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস ফলো করুন

বর্তমানে প্রযুক্তি বাজারে যে সকল স্মার্টফোন পাওয়া যাচ্ছে বা আগামীতে যেসকল ফোন বাজারে ছাড়ার চিন্তা ভাবনা চলছে সেই ডিভাইসগুলো এতটাই শক্তিশালী করে তৈরি করা হচ্ছে যেন একজন ব্যবহারকারীর আলাদা আলাদা কাজের জন্য মাল্টিপল ডিভাইস ব্যবহার করতে না হয়। চার পাঁচ বছর আগের কথাও যদি চিন্তা করেন তবে দেখবেন এমপিথ্রি প্লেয়ার, এমপি ফোর প্লেয়ার, ডিজিটাল ক্যামেরার অনেক বেশি চল ছিল। এখনও ক্ষেত্রে বিশেষে অনেকেই ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করে থাকেন তবে কালের এবং অবশ্যই প্রযুক্তির বিবর্তনে এমপিথ্রি প্লেয়ার এবং এমপি ফোর প্লেয়ার বলতে গেলে প্রায় হারিয়েই গিয়েছে।

কেননা, এখন এসব বেসিক মাল্টিমিডিয়া উপভোগ করার জন্য আমাদের হাতের স্মার্টফোনটিই যথেষ্ট, এমনকি এখনকার স্মার্টফোনগুলোই বরং সেসময়ের ডেডিকেটেড ভিডিও প্লেয়ারের চাইতে বেশি সুবিধা প্রদান করে থাকে। আবার আগে খেয়াল করলে দেখা যেত অনেকেই ডিজিটাল ক্যামেরা কিনছেন ছবি তোলার জন্য, আর এখন কেউ মিড রেঞ্জ বা হাই এন্ড ডিভাইস কেনার সময় আগে থেকেই ভেবে রাখেন যে সেই ডিভাইসটির ক্যামেরা যেন ভালো হয় যাতে করে ছবি তোলার কাজটিও এই এক স্মার্টফোন দিয়েই সেরে ফেলা যায়। শুধু যে এসব টুকি টাকি হ্যান্ডি গ্যাজেটের ব্যবহার কমেছে তা কিন্তু নয়, বেশ কিছু ক্ষেত্রে অনেকেই এখন ল্যাপটপের অনেক কাজও স্মার্টফোন বা ট্যাবে সেরে নেন। হ্যাঁ, এটা অবশ্যই সম্ভব নয় (হয়তো কোন কালে সম্ভব হয়েও যেতে পারে!) ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের ব্যবহার পুরোপুরি বাদ দেয়া তবে অনেকেই কিন্তু (আপনি, আমিও!) খুব বেশি প্রয়োজন না হলে হাতের স্মার্টফোনটি দিয়েই কাজ চালিয়ে দিচ্ছেন।
এত কথা লিখে আসলে আমি একটি পয়েন্টের দিকেই আঙ্গুল তুলছি এবং তা হচ্ছে মানুষের সব কাজ এখন অনেকটা একটি ডিভাইসের মধ্যেই ঘটে যাচ্ছে এবং তা হচ্ছে আমাদের হাতের সাধের স্মার্টফোনটি। আর যখন আমরা এতগুলো ডিভাইসের কাজ একটি ডিভাইসে করছি তাতে স্বাভাবিক ভাবেই ডিভাইসের স্টোরেজেও আমাদের কিছুটা বেশিই লাগবে, নয় কি? এখনকার স্মার্টফোনগুলো অবশ্য অনবোর্ড ১২৮ গিগাবাইট পর্যন্ত বিল্ট ইন স্টোরেজ সুবিধা প্রদান করে থাকে তবে ৬৪ এবং ১২৮ গিগাবাইটের অনেক ফ্লাগশিপ ডিভাইসেই আবার দেখা যায় মেমোরি কার্ড এক্সপ্যানশন স্লট থাকেনা। তবে, ৬৪ অথবা ১২৮ গিগাবাইটে সমস্যা না হলেও ব্যবহারকারীরা একটি সেপারেট কার্ড ব্যবহার করতে পছন্দ করেন আর এর ফলেই যে স্মার্টফোনগুলোতে এক্সটারনাল মেমোরি কার্ডের অপশন রাখা হয়নি সেগুলোর ড্র-ব্যাকের লিস্টে এই ব্যাপারটি ব্যবহারকারীরা তুলে ধরেছেন।
যাই হোক, আমরা যখন একটি নতুন স্মার্টফোন কিনি এরপর কিন্তু মাথায় চিন্তা আসে একটি ভালো মেমরি কার্ড কেনার। যাতে করে আমরা নিজেদের মত করে ইচ্ছেমত ফাইল আমাদের প্রিয় স্মার্টফোনটিতে সংরক্ষণ করে যেকোনো সময় ইনস্ট্যান্ট এক্সেস করতে পারি। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে, আমরা স্মার্টফোন কেনার সময় অনেক মাথা খাটালেও মেমরি কার্ডের বেলাতে গিয়ে আমরা ফুস করে ‘এই ভাই, ১৬ গিগা কত আর ৩২ গিগা কত বলে দামাদামি করে কিনে ফেল!’ হ্যাঁ, কিছু ব্যতিক্রম আছেই, অনেকেই মেমরি কার্ডের মধ্যেও যে কিছু বোঝার বিষয় আছে সেগুলো জানেন। তবে, আমাদের দেশে এখনও হয়তোবা বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত নন। আর তাই আজকের এই ব্লগটি লেখা! আজকে আমরা মেমরি কার্ডের কিছু খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো যাতে করে এরপর আপনার আপনার বাজেটের মধ্যে পারফেক্ট মেমরি কার্ডটি দোকান থেকে কিনে আনতে পারেন।
আপনার কাছে যদি এখন একটি মেমরি কার্ড (মাইক্রো এসডি, বা অন্য কোন মেমরি হলেও চলবে) থেকে থাকে তবে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে মেমরি কার্ডের সাথে এর ব্র্যান্ড এবং স্টোরেজ স্পেস ছাড়াও ছোট ছোট করে কিছু কথা লেখা থাকে, এগুলোও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন যার মাধ্যমে সহজেই আমরা বুঝতে পারবো কোন মেমরি কার্ডটি ভালো এবং কোনটি অপেক্ষাকৃত আরও বেশি ভালো। নিচে আমি একটি ইমেজ যোগ করলাম, ইমেজটি অ্যামাজন থেকে নেয়া। অ্যামাজন থেকে যদি আপনি মেমরি কার্ড কিনতে চান তবে আপনি সেই কার্ডের উপরে থাকা তথ্য গুলোই কিন্তু প্রোডাক্টের ডেসক্রিপশনে দেখতে পাবেন। যাই হোক, মনোযোগ দিয়ে কার্ডটি খেয়াল করুন।
1
ভালো মাইক্রো এসডি কার্ড কি ফোনের স্পিড বুস্ট করতে সক্ষম?
এটা একটা কমন এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যে একটি ভালো মেমরি কার্ড কি আপনার স্মার্টফোনের পারফর্মেন্সে কিছুটা হলেও আলাদা গতি যোগ করতে সক্ষম কি না, এবং এর সংক্ষেপে উত্তর হচ্ছে, ‘অবশ্যই!’ কীভাবে? ব্যাখ্যা করছি!
আপনি আপনার মেমরি কার্ডে নিশ্চয়ই অ্যাপলিকেশন, ইমেজ, ভিডিও ইত্যাদি ডাটা রেখে থাকেন? ধরুন, আপনি আপনার মেমরি কার্ডে ১০০ টি ভিডিও রেখেছেন, তাহলে আপনি যদি একটি ফাস্টার হাই স্পিড মেমরি কার্ড ব্যবহার করে থাকেন তবে সেই মেমরি কার্ড থেকে সেই ফাইলগুলো রিডও হবে অনেক দ্রুত। আপনি যদি সেখান থেকে ফাইলগুলো কোথাও মুভ বা কপি করতে চান তবে তা অনেক বেশি দ্রুত কপি হবে (ক্লাসের উপর নির্ভর করে)। আবার ধরুন, আপনার মেমরি কার্ডে আপনি কিছু গেম বা অ্যাপলিকেশন ইন্সটল করে রেখেছেন। তাহলে প্রতিবার যখন আপনি আপনার অ্যাপটি বা গেমটি রান করবেন তবে তা খুবই দ্রুত রান হয়ে যাবে। এই পার্থক্যগুলো সহজেই আপনি একটি স্লো মেমরি কার্ড এবং ফাস্ট হাই স্পিড মেমরি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে ধরতে পারবেন। তবে আপনি যদি আপনার স্মার্টফোনের বিল্ট ইন স্টোরেজের সাথে তুলনা করতে যান তবে তাতে এক্সটারনাল মেমরি কার্ড কিছুটা পিছিয়ে পড়বে কেননা ফোন এবং মাইক্রো এসডি কার্ডের মধ্যে একটি এক্সট্রা কমিউনিকেশন লেয়ার কাজ করে যা সরাসরি ফোন এবং বিল্ট ইন স্টোরেজের মধ্যে থাকেনা।
SDHS এবং মাইক্রো SDXC এর মধ্যে পার্থক্য কী?
যখন আপনি একটি মাইক্রো এসডি কার্ড কিনবেন তখন একটি লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন যে কার্ডটির উপরে হয় মাইক্রো SDXC লেখা আছে অথবা SDHC লেখা আছে। এই SDXC এবং SDHC হচ্ছে দুটি মাইক্রো এসডি কার্ডের দুটি আলাদা ফরম্যাট যার মাধ্যমে মূলত সেই মেমরি কার্ডটি ঠিক কোন অ্যামাউন্টের ডাটা স্টোর করতে সক্ষম তা বুঝিয়ে থাকে। SDHC এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে Secure Digital High Capacity যা ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত ডাটা স্টোর করতে সক্ষম এবং SGXC এর পূর্ণ রূপ অচ্ছে Secure Digital Extended Capacity যা ৬৪ গিগাবাইট এবং এর উপরে ডাটা স্টোর করতে সক্ষম।
2
উপরের ছবিটিতে আপনার দেখতে পাচ্ছেন একটি স্যানডিস্ক ব্র্যান্ডের ২০০ গিগাবাইট মাইক্রো SDXC I কার্ড যার ক্লাস হচ্ছে ১০। স্যানডিস্ক এবছরের মার্চ মাসে এই মেমরি কার্ডটি প্রযুক্তি বাজারে রিলিজ করে। খেয়াল করে দেখুন গোল দাগের মাঝে ১০ লেখা রয়েছে, অর্থ – মেমরি কার্ডটি ক্লাস ১০ এর, ক্লাস সম্পর্কে এখনও বলিনি আপদের। বলছি একটু পর! এছাড়াও পাশে লেখা আছে I, এর অর্থ এটি UHS-1 কম্প্যাটিবল। UHS – বিষয়ে আমি একটু পরেই আলোচনা করবো।
বেশির ভাগ লো এবং মিড রেঞ্জের ডিভাইসগুলোই SDXC ফরম্যাটটি সাপোর্ট করেনা তাই মেমরি কার্ড কেনার পূর্বে আপনার স্মার্টফোন ঠিক কি সাপোর্ট করে তা জেনে নেয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
‘ক্লাস’ সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাক
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং খুব সহজও। মাইক্রো এসডি কার্ডগুলো বাজারে পাওয়া যায় মূলত ক্লাস ২, ৪, ৬, ৮ এবং ১০ এর। এই সংখ্যা গুলো মূলত বুঝায় মেমরি কার্ডটির ডাটা ট্রান্সফারের মিনিমাম রেট কত হতে পারে। হিসেব মতে, ক্লাস ২ এর একটি মেমরি কার্ডের সর্বনিম্ন রিড এবং রাইট স্পিড হবে 2 MB/s, এবং একই ভাবে ক্লাস ১০ এর একটি মেমরি কার্ডের ক্ষেত্রে এর সর্বনিম্ন রিড এবং রাইট স্পিড হবে 10MB/s, সহজ তাই না?
UHS কি?
২০০৯ থেকে তৈরি কিছু কিছু মেমরি কার্ডগুলো UHS-1 অথবা UHS-3 কম্প্যাটিবল। যেখানে খাতা কলমের হিসেব অনুযায়ী UHS কম্প্যাটিবল কার্ডগুলো 312 MB/s রেটে ডাটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম তবে আমাদের এখন শুধুমাত্র এর সর্বনিম্ন ট্র্যান্সফার রেটেই আটকে থাকতে হচ্ছে কেননা এখন পর্যন্ত কোন স্মার্টফোনই UHS স্ট্যান্ডার্ড সাপোর্ট করেনা। আর UHS – 1 এবং UHS – 3 এর জন্য সর্বনিম্ন ট্র্যান্সফার রেট যথাক্রমে 10 MB/s এবং 30 MB/s।
শেষ কথা:
আমরা আজকে মেমরি কার্ড রিলেটেড যে বিষয়গুলো আমাদের জানা প্রয়োজন সেগুলো সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করলাম। আমাদের দেশের বাজারে প্রায় সব রকমের ব্র্যান্ডের মেমরি কার্ডই পাওয়া যায়। আর আজকের আলোচনা থেকে অন্তত এটুকু তো বুঝতেই পারছেন যে মেমরি কার্ড কেনা বিষয়টা দোকানে গিয়ে ‘মামা, মেমরি কার্ড দেন!’ -এর মত এত সিম্পল নয়, কিছু ব্যাপার দেখে শুনেই কেনা উচিৎ। আর আমার মতে মেমরি কার্ডের জন্য কিছু রেপ্যুটেড ব্র্যান্ড রয়েছে যেমন স্যানডিস্ক, স্যামসাং, কিংস্টোন – এগুলো চমৎকার সার্ভিস দিয়ে থাকে। স্যামসাং মেমরি কার্ডগুলো আমরা যেগুলো আমাদের দেশের লোকাল মার্কেট থেকে কিনে থাকি সেগুলো কিন্তু নকল। কেনার সময় দাম দেখেও কিন্তু আপনি কোয়ালিটি কিছুটা হলেও বুঝে নিতে পারবেন।
কেননা, একটি ৩২ গিগাবাইটের স্যানডিস্ক যদি ১৪০০ টাকার মত হয় তবে স্যামসাং কীভাবে আপনাকে ৭০০-৮০০ টাকায় একই স্টোরেজের মেমরি কার্ড প্রোভাইড করবে? তাই সস্তা কিনে দোকানে দাঁড়িয়ে জিতলেও কিন্তু লং রানে ধরা আপনিই খাবেন। সব শেষে বলবো, শখের মোবাইলে ভালো একটি মেমরি কার্ড ব্যবহার করুন। ভালো ফলাফল পাবেন।

২টি পেইড Call Blocker এপ্স ডাউনলোড করে নিন আর বিরক্তকারী কলারদের ব্লক করুন শ্রেষ্ট উপায়ে

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম দুইটি গুরুত্বপূর্ণ্য এন্ড্রয়েড এপ্স। আশা করি এই এপ্স দুইটি আপনাদের অনেক উপকৃত করবে। এই এপ্স গুলো দিয়ে আপনি সহজেই বিরক্তকারী কলারদের ব্লক করে রাখতে পারবেন। যারা মনে মনে এতো দিন এই এপ্সটি খুজছিলেন, আজকে তাদের জন্য নিয়ে আসলাম। 



যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তারা অপরিচিত নাম্বার বা বিরক্তকারী কলারদের সম্মুখীন হন না এ কথা বললে মানতে পারবো না। কম বেশী সবাই বিরক্তকারী কলারদের ভুক্তভূগি। তবে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি রাস্তা আছে আর সেটি হল কল ব্লক (Call Block)। সব মোবাইল অপারেটরদের এটি একটি পেইড সার্ভিস। তবে যারা এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা একটি এপ্স ব্যবহার করে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আর এই এপ্সটি হল Extreme Call Blocker আর Calls Blacklist PRO যদিও এপ্স দুইটি পেইড এপ্স। তবে সমস্যা নেই। আপনি এই এপ্সটি ফ্রীই ডাউনলোড করতে পারবেন।

Extreme Call Blocker

এই এপ্সটি দিয়ে ভয়েস মেইল সহ, কল ব্লক এবং ম্যাসেজ ব্লক করে রাখা যায়। তাছাড়া এই এপ্সটি এন্ড্রয়েড ললিপপ ডিভাইসেও কাজ করে। নতুন আপডেটে এই এপ্সটিতে নতুন কিছু ফিচার যোগ করা হয়েছে। তাহলে দেখে নেই এই এপ্সটির কিছু ফিচারঃ

Features: 
  • Password protected
  • Backup/Restore to/from SD card or Dropbox cloud service, won't lose your numbers and messages when you uninstall and reinstall , or switch phones.
  • Option to automatically erase all blocked calls from your phone's call log, all blocking events are saved in the app's blocking history log, and can be emailed out from the phone.
Support five ways to block a call:
  • Send to voice mail: no screen flash if number is also in your contact
  • Answer-and-hang up: prevent the caller from leaving you any voice mail, no voice mail and no miss call notification.
  • Mute the ring only: caller will hear the normal ring and then voice mail, you hear nothing.
  • Block outgoing calls: Ideal if you give the phone to kids and don't want them to call numbers you don't want them to call.
  • Allow call to ring but no access to voice mail.

Extreme Call Blocker


এপ্স সম্পর্কেঃ

শেষ আপডেটঃ April 21, 2015 
সাইজঃ 1.1 MB
বর্তমান ভার্সনঃ 30.8.10
ফাইলের ধরণঃ APK

ডাউনলোড


Calls Blacklist PRO

এই এপ্সটির মাধ্যমে আপনি কল এবং ম্যাসেজ দুইটিই ব্লক করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি সহজেই এই এপ্সটির মাধ্যমে একটি ব্যকলিষ্ট তৈরী করতে পারবেন। 

Features:
  • Numbers blacklist (blocking incoming calls and SMS).
  • Blocked calls and SMS journal.
  • Blocking anonymous (private) numbers.
  • Blocking all incoming calls.
  • Blocking all incoming SMS.
  • Notification of blocked calls and SMS (can be disabled in the settings).
Calls Blacklist PROCalls Blacklist PRO


এপ্স সম্পর্কেঃ

শেষ আপডেটঃ April 13, 2015
সাইজঃ 0.5 MB
বর্তমান ভার্সনঃ 2.10.15
ফাইলের ধরণঃ APK

ডাউনলোড


ধন্যবাদ এতক্ষন সাথে থাকার জন্য। যদি কোন সমস্যা হয় তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

বুধবার, ২৭ মে, ২০১৫

এন্ড্রয়েড ডিভাইসে বিজ্ঞাপন থেকে মুক্তি!

বিজ্ঞাপন বা এড – এ নিয়ে নূতন করে কিছু বলার নেই, এই শব্দটি ইন্টারনেট জগতে একটি বিরক্তির নাম! তাই চলুন একটু আলোচনা করে দেখি কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বেশ কিছু অ্যাপ আছে যা আপনাকে বিজ্ঞাপনের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম একটি “Adblock Plus”। কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেই কিভাবে এই অ্যাপটি ইন্সটল ও কনফিগার করবেন আপনার ডিভাইসে।

পূর্ব প্রস্তুতি ও ডাউনলোডঃ
১। ডিভাইসের Settings থেকে Unknown sources অপশনটি enable করে নিন
২। এইখানে ক্লিক করে অথবা http://goo.gl/L4R4UR থেকে  অ্যাপটি ডাউনলোড করে কার্ডে রাখুন  –
৩। যে কোন ফাইল ম্যানেজার ব্যাবহার করে ডাউনলোড কৃত অ্যাপটির লোকেশনে গিয়ে অ্যাপটি ইন্সটল করুন
unknown-sources4adblock-install1
নেটওয়ার্ক কনফিগারঃ
এখন আপনি যে নেটওয়ার্কটি ব্যাবহার করছেন তার লোকেশনে গিয়ে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন
১। Settings > Wireless and networks > your network name (WiFi)
২। “your network name” এইখানে আপনার নেটওয়ার্কের নামের উপর চাপ দিয়ে ধরে রাখুন যতক্ষণ না Modify network অপশনটি আসছে
৩। Modify network অপশনটি নির্বাচন করে Show advanced options টি সক্রিয় করুন
৪। Proxy settings থেকে Manual নির্বাচন করুন
৫। Proxy hostname এ localhost লিখুন
৬। ইতিমধ্যে আপনার নোটিফিকেশন বারে একটি Adblock Plus notification চলে আসবে পোর্ট নাম্বার সহ। ঐ নাম্বারটি Proxy port এ বসিয়ে দিন
৭। সেইভ করে বেরিয়ে আসুন।
proxy-settingsproxy-port
proxy-saveport_notification_3
অ্যাপ কনফিগারঃ
এবার আপনি আপনার পছন্দ মত অ্যাপটি সেটিং করে নিন। সুবিধার জন্যে নিচে কিছু স্ক্রীন সর্ট দেওয়া হলোঃ
adblock-subscriptionadblock-acceptable-ads1
adblock-hide-iconadblock-boot1
adblock-on1
উদাহরণঃ
Adblock Plus নিস্ক্রিয় অবস্থায়
without-adblock
Adblock Plus সক্রিয় অবস্থায়
with-adblock
এই পোস্ট সংক্রান্ত কোন বিষয় থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। আর অন্য কোন বিষয়ে জানতে বা জানাতে BD DROID Group পোস্ট করুন।